বাংলাদশে সোসাইটি অব মডেকিলে মাইক্রোবায়োলজষ্টিস্বাংলাদশে সোসাইটি অব মডেকিলে মাইক্রোবায়োলজষ্টিস্মহান মুক্তিযুদ্ধে অর্জিত স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধারক ও বাহক সম্মানিত ব্যাক্তিবর্গ শিক্ষার আলো অবহেলিত বিশেষ করে ছাত্রীদের সুশিক্ষা নিশ্চিত করার মহান উদ্দেশ্য নিয়ে ১৯৭২ সালে অত্র কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। খাহ্রা-চুড়াইন গ্রামের মধ্যদিয়ে ইছামতি নদী প্রবাহিত হওয়ায় ও কূল ঘেষেঁ কলেজের অবস্থানের জন্য প্রতিষ্ঠাকালীন ইছামতি নদীর নামে অত্র কলেজের নামকরণ করা হয় ইছামতি মহাবিদ্যালয়। উক্ত সময়ে ক্রয়কৃত ও দানকৃত সব জমি ইছামতি মহাবিদ্যালয় এর নামে রেজিস্ট্রিকরণ হয়। অপর দিকে ১৯৭২ সালে গালিমপুর গ্রামে ইছামতি মহাবিদ্যালয় নামে আর একটি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। পাশাপাশি দু’টি কলেজের নাম একই হওয়ায় তৎকালীন গভর্নিং বডি নিজেরাই কলেজের নাম ইছামতি মহাবিদ্যালয়ের পরিবর্তে আদর্শ মহাবিদ্যালয় নামকরণ করেন। যেহেতু সদ্য স্বাধীন প্রাপ্ত একটি দেশের নিয়মনীতি না জানার কারণে তৎকালীন গভর্নিং বডি শিক্ষা বোর্ড এর পূর্বানুমোদন না নিয়ে কলেজের নাম পরিবর্তন করেন। পূর্বের দলিলপত্রে ইছামতি মহাবিদ্যালয় নাম থাকলেও বর্তমানে আদর্শ মহাবিদ্যালয় এর নামে সব জমি রেকর্ডভূক্ত হয়েছে। ঢাকা শিক্ষা বোর্ড এ একাডেমিক স্বীকৃতির জন্য আদর্শ মহাবিদ্যালয়ের নামে আবেদন করা হয়। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তৎকালীন কলেজ পরিদর্শক (ভারপ্রাপ্ত) জনাব হাসান ওয়ায়েজ সাহেব গত ১৩/০৬/১৯৮০ সালে কলেজ পরিদর্শন করেন এবং আদর্শ কলেজ নামে প্রথম একাডেমিক স্বীকৃতি প্রদান করেন।